উত্তরবঙ্গে নতুন ট্রেন ‘নীলফামারী এক্সপ্রেস’
ঢাকা থেকে নীলফামারী জেলার সীমান্তবর্তী রেলওয়ে স্টেশন চিলাহাটি পর্যন্ত একজোড়া নতুন ট্রেন চালু হয়েছে। নতুন ট্রেন টি গত ৪ই জুন থেকে চালু হয়েছে। নতুন ট্রেনটির প্রস্তাবিত নাম দেয়া হয়েছে ‘নীলফামারী এক্সপ্রেস’।
গত সোমবার ২৯ শে মে রেলওয়ে থেকে এই তথ্য দেয়া হয়েছিল। আমি ঢাকা নতুন ট্রেনটি চিলাহাটি থেকে সকাল ছয়টায় ছাড়বে আর ঢাকায় পৌঁছাবে বিকেল তিনটা দশ মিনিটে এই তথ্য রেলওয়ে থেকে জানানো হয়েছে। ঢাকা থেকে ট্রেনটি ছাড়বে বিকেল সোয়া চারটায় এবং চিলাহাটি পৌঁছাবে রাত পৌনে ২ টায়।
- ট্রেনটিতে আরামদায়ক আসন ব্যবস্থা রয়েছে।
- ট্রেনটি দ্রুতগামী হওয়ায় যাত্রীদের সময় বাঁচায়।
- ট্রেনটিতে খাবার ও পানীয় বিক্রি করা হয়।
- ট্রেনে ওয়াইফাই সুবিধা রয়েছে।
এর আগে নীলসাগর এক্সপ্রেস ২০০৭ সালে সৈয়দপুর থেকে ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট রেলওয়ে স্টেশন এর মধ্যে চলাচল শুরু করে। পরে রেলপথ সংস্কার করার জন্য এই ট্রেনটি গন্তব্য পরিবর্তন করে নীলফামারী থেকে চিলাহাটি পর্যন্ত দেওয়া হয়। সাগর উত্তরবঙ্গে চালু হওয়ার পরে একাধিক রুটে একাধিক ট্রেন চালু হয়ে গেলেও ঢাকা টু চিলাহাটি রুটে শুধুমাত্র একটি ট্রেনে চালু হয়েছে তা হলো নীলসাগর এক্সপ্রেস।
নীলফামারী এক্সপ্রেস হলো বাংলাদেশ রেলওয়ের একটি নতুন আন্তঃনগর ট্রেন যা ঢাকা-নীলফামারী রুটে চলাচল করে। ট্রেনটি ৪ জুন, ২০২৩ তারিখে চালু হয়। ট্রেনটিতে এসি সিট, এসি চেয়ার ও শোভন চেয়ার শ্রেণির আসন ব্যবস্থা রয়েছে। ট্রেনটি চিলাহাটি থেকে সকাল ৬:০০ মিনিটে ছাড়ে এবং ঢাকায় পৌঁছায় বিকেল ৩:১০ মিনিটে। ঢাকা থেকে ট্রেনটি বিকেল ৪:৩০ মিনিটে ছাড়ে এবং চিলাহাটিতে পৌঁছায় রাত ১:৪০ মিনিটে। ট্রেনটি শনিবার ছাড়া সপ্তাহের ছয় দিনই চলাচল করে।
ট্রেনটি চালু হওয়ায় উত্তরবঙ্গের মানুষের ঢাকার সাথে যোগাযোগের সুবিধা বেড়েছে। ট্রেনটিতে আরামদায়ক আসন ব্যবস্থা ও দ্রুতগামী হওয়ায় যাত্রীদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। ট্রেনটি চালু হওয়ার পর থেকেই যাত্রীদের মধ্যে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। ভবিষ্যতেও ট্রেনটি উত্তরবঙ্গের মানুষের ঢাকার সাথে যোগাযোগের অন্যতম প্রধান মাধ্যম হিসেবে থাকবে বলে আশা করা যায়।
ট্রেনটি চালু হওয়ায় উত্তরবঙ্গের মানুষের ঢাকার সাথে যোগাযোগের সুবিধা বেড়েছে। ট্রেনটিতে আরামদায়ক আসন ব্যবস্থা ও দ্রুতগামী হওয়ায় যাত্রীদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। ট্রেনটি চালু হওয়ায় উত্তরবঙ্গের অর্থনীতিতেও ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে।